ঢাকার গৃহবর্জ্যে বছরে দুই লাখ টন সার হতে পারে
ঢাকা মহানগরের গৃহস্থালি বর্জ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ পচনশীল। এই বর্জ্য থেকে বছরে দুই লাখ ২০ হাজার টন পর্যন্ত জৈব সার হতে পারে, যার বাজারমূল্য প্রায় ২২০ কোটি টাকা।
এ ছাড়া পচনশীল বর্জ্য থেকে কয়েক লাখ ঘনফুট জ্বালানি গ্যাস, দুই লাখ টন কাগজের মণ্ড পাওয়া সম্ভব। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা ওয়েস্ট কালেকশন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মনির হোসেন। ফাউন্ডেশনটি ঢাকা মহানগরে বেসরকারিভাবে বর্জ্য সংগ্রহকারী সংগঠনগুলোর ফোরাম।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উপরিউক্ত তথ্য উপস্থাপন করে বলা হয়, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও বিনিয়োগ করে সহজেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করা যায়। অনেক উন্নয়ন সহযোগী বা দাতা সংস্থা এই কাজে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। তাদের সেই আগ্রহ কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজন ঢাকা সিটি করপোরেশন এবং সরকারের উদ্যোগ।
সংবাদ সম্মেলনে মেজর জেনারেল (অব.) আমিন আহম্মেদ চৌধুরী বলেন, ‘পরিবেশবান্ধব ঢাকা সবার স্লোগান। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরিবেশবান্ধব ঢাকা প্রতিষ্ঠায় কার্যকর কোনো উদ্যোগ আমরা দেখতে পাইনি।’
ঢাকা মহানগরের গৃহস্থালি বর্জ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ পচনশীল। এই বর্জ্য থেকে বছরে দুই লাখ ২০ হাজার টন পর্যন্ত জৈব সার হতে পারে, যার বাজারমূল্য প্রায় ২২০ কোটি টাকা।
এ ছাড়া পচনশীল বর্জ্য থেকে কয়েক লাখ ঘনফুট জ্বালানি গ্যাস, দুই লাখ টন কাগজের মণ্ড পাওয়া সম্ভব। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা ওয়েস্ট কালেকশন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মনির হোসেন। ফাউন্ডেশনটি ঢাকা মহানগরে বেসরকারিভাবে বর্জ্য সংগ্রহকারী সংগঠনগুলোর ফোরাম।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উপরিউক্ত তথ্য উপস্থাপন করে বলা হয়, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও বিনিয়োগ করে সহজেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করা যায়। অনেক উন্নয়ন সহযোগী বা দাতা সংস্থা এই কাজে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। তাদের সেই আগ্রহ কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজন ঢাকা সিটি করপোরেশন এবং সরকারের উদ্যোগ।
সংবাদ সম্মেলনে মেজর জেনারেল (অব.) আমিন আহম্মেদ চৌধুরী বলেন, ‘পরিবেশবান্ধব ঢাকা সবার স্লোগান। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরিবেশবান্ধব ঢাকা প্রতিষ্ঠায় কার্যকর কোনো উদ্যোগ আমরা দেখতে পাইনি।’
No comments:
Post a Comment